Monday, August 27, 2018

ট্যুরিজম এন্ড হোটেল ম্যানেজমেন্ট এ ক্যারিয়ার গড়তে চট্টগ্রামে Leader’s Institute of Hospitality and Culinary Arts – LIHCA


লিডারর্স ইনস্টিটিউট অব হসপিটালিটি এন্ড কুলিনারি আর্টস(এল.আই.এইচ.সি.) শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে ভাল পেশাদারী কারিকুলাম, সরঞ্জাম কৌশল, আন্তর্জাতিক এবং জাতীয়ভাবে স্বীকৃত আতিথেয়তা, রন্ধনশিল্প  এবং পেশাদারী শেফ কোর্সের উপর পেশাদারী কোর্স প্রদানের জন্য পুরোপুরি নিবেদিত একটি  প্রতিষ্ঠান  
তাদের  ক্যাম্পাসটি সহজলভ্য এবং আন্তর্জাতিক মানের ল্যাব এবং সরঞ্জামের সাথে সজ্জিত। সমস্ত শিক্ষা উপকরণ, অনুশীলন মূল্যায়ন, কোর্স লে-আউট, অধ্যয়ন এবং পরীক্ষার উপকরণগুলি এখানে অধিক মূল্যায়ন দেয়া হয়।এ ছাড়াও এখানের কারিকুলাম যা অস্ট্রেলিয়া কুলিনারি আটর্স এর লে-আউট অনুযায়ি শিক্ষার্থিদের তৈরি করা হয়।বাংলাদেশে চট্টগ্রামের  লিডারর্স ইনস্টিটিউট অব হসপিটালিটি এন্ড কুলিনারি আর্টস (এল.আই.এইচ.সি.এ)  দেশের ১০ টি শির্ষ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৫ম স্থান দখল করে আছে।যা প্রতিষ্ঠানটির স্বল্পসময়ে অভাবনীয় সাফল্য। বিষয়ে পড়াশোনা করতে চাইলে আপনাকে প্রথমে এইচ.এস.সি পাস করতে হবে আবার এস,এস,সি পাস করেও এই সেক্টরে ক্যারিয়ার গড়া যায় আর লিডারর্স ইনস্টিটিউট অব হসপিটালিটি এন্ড কুলিনারি আর্টস (এল.আই.এইচ.সি.এ) তে এডমিশন নিয়ে আপনি ও এই শিল্পে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। প্রতিষ্ঠানটির  http://lihca.ac.bd/ এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে যাবতীয় তথ্য জেনে নিতে পারেন।
পর্যটন শিল্প এখন রমরমা। দেশে তৈরি হচ্ছে আন্তর্জাতিক মানের হোটেল-মোটেল। বাড়ছে দক্ষ কর্মীর চাহিদা। দেশের বাইরেও আছে লোভনীয় চাকরির হাতছানি। তাই এইচএসসি পাসের পর ভর্তি হতে পারেন হোটেল ম্যানেজমেন্টে। পর্যটন বিষয়ে পড়তে চাইলে এইচএসসি পাস এবং ভালো ইংরেজি বলায় পটু হতে হবে। সৌন্দর্যের চেয়ে এখানে ভালো কাজ জানাটাই গুরুত্বপূর্ণ। তবে তারকা হোটেলগুলোর কিছু কিছু বিভাগে শারীরিক গঠনকেও গুরুত্ব দেওয়া হয়।
হোটেল ট্যুরিজম পেশার দায়িত্ব।এখনকার পাঁচতারা হোটেল মানেই যেন একটা ছোটখাটো শহর। গোটা ছয় রেস্তোরাঁ ২৪ ঘণ্টা খোলা, কফিশপ, কনফেকশনারি, সুইমিং পুল, ডিস্কো, কনফারেন্স রুম, বুটিক, টেনিস কোট কিছুই বাদ নেই। তাই এসব হোটেল চালাতে গেলে প্রয়োজন পেশাদার কর্মীর। কারণ একটি আধুনিক পাঁচতারা হোটেলে বেশকিছু বিভাগ থাকে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ফুড অ্যান্ড বেভারেজ, হাউস কিপিং, পাবলিক রিলেশন, মার্কেটিং, ফিনানশিয়াল ম্যানেজমেন্ট, হোটেলের ফ্রন্ট অফিস ম্যানেজমেন্টসহ সব জায়গায় হোটেল ম্যানেজমেন্ট পাস করা ছাত্র-ছাত্রীদের কদর।
সর্ব প্রথম ২০০৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিষয়ে পাঠদান শুরু হওয়ার পর অনেক সরকারি বেসরকারিসহ একাধিক ট্রেনিং সেন্টারে বিষয়ে পড়াশোনা প্রশিক্ষণ দেয়া হয়।চারবছর মেয়াদি অনার্স কোর্সের জন্য সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ঢাকা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় অন্যতম। আর বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে দি পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, ইবাইস ইউনিভার্সিটি ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটিসহ গুটিকয়েক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিষয়ে পড়ানো হয়।
বিশেষজ্ঞের অভিমত
প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের বিভাগীয় চেয়ারম্যান প্রফেসর . মুজিব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়টি নতুন হলেও সমাজে কর্মক্ষেত্রে এর ব্যাপক চাহিদা থাকায় এর প্রতি শিক্ষার্থীদের আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। এখানে যেমন রয়েছে পর্যাপ্ত বেতন সুযোগ-সুবিধা।

ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির   Founding chairman & CEO ,DR. HELAL UDDIN জানিয়েছেন,
লিডারর্স  ইনস্টিটিউট অব হসপিটালিটি এন্ড কুলিনারি আর্টস (এল.আই.এইচ.সি.এ), বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সংস্থা এবং জাতীয় আবেদনের পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় আতিথেয়তা শিল্পের জন্য দক্ষ আতিথেয়তা গড়তে এই শিল্প উন্নয়নের কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করছে।
বাংলাদেশে CULINARY SOLUTIONS AUSTRALIA এর একমাএ Partners Institute "লিডারর্স ইনস্টিটিউট অব হসপিটালিটি এন্ড কলিনারি আর্টস" এ।
With the "VISION OF SKILLED BANGLADESH".

To 'CREATE BANGLADESH'S BRAND OF GLOBAL HOSPITALITY LEADERS'


লিডারর্স  ইনস্টিটিউট অব হসপিটালিটি এন্ড কুলিনারি আর্টস (এল.আই.এইচ.সি.এ) রয়েছে  -
.বাংলাদেশের সবচেয়ে অভিজ্ঞ আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষক।
.ডিজিটাল ক্লাসরুম।
.কুকিং ক্লাস নেবেন আন্তর্জাতিক সেলিব্রেটি শেফ হসপিটালিটি ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রশিক্ষকগণ।
.কোর্স ফী কিস্তিতে প্রদানের সুবিধা।
.বাংলাদেশের তারকা হোটেলে ইন্টার্নশিপের সুবিধা।
.দেশের বাইরে ইন্টার্নশিপের সুবিধা (For Qualified Students to Sweden, Italy, Australia, USA, Maldives, Spain)
নিজেকে হোটেল ম্যানেজমেন্ট এর ওপর আন্তর্জাতিক মানের Skilled worker/Professional হিসেবে তৈরি করতে এখনই ভর্তি হোন
"
লিডারর্স ইনস্টিটিউট অব হসপিটালিটি এন্ড কলিনারি আর্টস" এ।
Dual Certificate(CSAI+LIHCA)6-9 Months
Dual Diploma(CSAI+LIHCA) 12-15 Months
RPL Assessment(Level 3/4) 1/2 Years
Awarding Body:
-CULINARY SOLUTIONS AUSTRALIA- CSAI
-AMERICAN HOSPITALITY ACADEMY-AHA


Leader’s Institute of Hospitality and Culinary Arts,
House #1, Road #1 , Salam Heights,
Zakir Hossain Road, South Khulshi,
Chittagong 4000, Bangladesh
হটলাইন:  01999961571
ইমেইলঃ info@leadersinstitutebd.org
ওয়েব সাইট- http://lihca.ac.bd/


আররাফ আনান/নতুন পৃথিবী নিউজ ডেস্ক

আসছে  জালনোট  শনাক্তকরণ  অ্যাপ

 

আসল নোট ও জাল নোটের মধ্যে পার্থক্য শনাক্তকরণে দেশে কার্যরত ব্যাংকগুলোর প্রতি শাখায় 'আসল নোটের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য নিয়ে সচিত্র ও ভিডিও প্রদর্শনীর পর এবার আসছে স্মার্টফোনে অ্যাপের মাধ্যমে জালনোট শনাক্তের ব্যবস্থা। ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াই জাল নোট শনাক্ত করা যাবে এ অ্যাপের মাধ্যমে।

আগামী তিনমাসের মধ্যে অ্যাপটি সবার জন্যে উন্মুক্ত করা হতে পারে। এ নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন সংশ্লিষ্ট বিভাগের আইটি বিশেষজ্ঞরা।

প্রাথমিক পরিকল্পনা অনুযায়ী, টাকার সব বৈশিষ্ট্য অ্যাপের ডাটাবেজে সংরক্ষিত থাকবে। গ্রাহকের নোটের ছবি ও অন্যান্য ইনপুটের উপর ভিত্তি করে যথাযথ নির্দেশনা এবং ইমেজ প্রসেসিং অ্যালগরিদম প্রয়োগের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট নোটটি জাল কিনা সে ফলাফল দেখা যাবে।

অ্যাপটির মাধ্যমে অতি দ্রুত সময়ে যেকোনো জায়গা থেকে টাকা শনাক্ত করা সম্ভব হবে। অ্যাপটি জাল টাকার বিস্তার রোধে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।

 চীনের রাস্তায় চালু হচ্ছে চালকবিহীন বাস



চীনের সড়কে শিগগিরই চালকবিহীন বাস নামাতে যাচ্ছে চীনের প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান বাইদু। ‘অ্যাপলং’ নামে স্বচালিত এ মিনি বাসগুলো হবে ১৪ সিটের। চীনের গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান কিং লংয়ের সঙ্গে চুক্তির ভিত্তিতে ফুজিয়ান প্রদেশে কম্পানিটির কারখানায় এ গাড়িগুলো তৈরি করছে বলে জানানো হয়েছে ডিএমপি নিউজের প্রতিবেদনে।

বাইদুর চেয়ারম্যান ও সিইও রবিন লি জানান, ১০০ স্বচালিত বাস তৈরি করা হচ্ছে। আমাদের পরিকল্পনা হচ্ছে চীনের বেশ কিছু শহরে যাত্রীদের স্বচালিত গাড়ি সেবা দেওয়া। প্রাথমিক অবস্থায় বেইজিং, শেনঝেন, পিংতেন এবং উহানে এ বাসগুলো নামানো হবে। জানা যায়, আগামী বছরের শুরুর দিকে সফটব্যাংক গ্রুপও জাপানে ‘অ্যাপলং’ নামে স্বচালিত এ মিনিবাস নামাবে।

এক কি নোট আলোচনায় রবিন লি বলেন, স্বচালিত গাড়ির বাণিজ্যিকীকরণে ২০১৮ সাল হবে প্রথম বছর। আমাদের অ্যাপলং থেকে এ গাড়ি নামানো হবে। আমরা বাস্তবিকই দেখতে পাচ্ছি স্বচালিত গাড়ি পরিবহন ব্যবস্থায় বড় ধরনের পরিবর্তন নিয়ে আসবে। এটি শূন্য থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্পে পরিণত হবে।

স্বচালিত গাড়ি নিয়ে গত কয়েক বছর যাবৎই কাজ করছে বাইদু। তারা আশা করছে আরো অনেক কম্পানি এ প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত হবে এবং স্বচালিত বাস রাস্তায় নামাবে। এরই মধ্যে বাইদুর অ্যাপোলো প্ল্যাটফর্মে ১১৬ প্রতিষ্ঠান যুক্ত হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে জাগুয়ারি ল্যান্ড রোভার, ভালেয়ও, বাইটন এবং লিওপার্ড ইমেজিংসহ অনেক প্রতিষ্ঠান।

জানা যায়, এ বাস সব ধরনের পরিস্থিতির সঙ্গেই মানিয়ে নিতে সক্ষম। স্বয়ংক্রিয় বাসের সর্বোচ্চ সীমা লেভেল-ফাইভ। প্রযুক্তিগত দিক থেকে লেভেল ফোরের চেয়ে এটা আরো বেশি উন্নত। গত এপ্রিলে অনুষ্ঠিত ডিজিটাল চায়না সামিটে এ গাড়ি পরীক্ষামূলকভাবে চালানো হয়।

Sunday, August 26, 2018

সনির ডিএসএলআর ফোনের নতুন চমক

 


ছবি তোলার জন্য আর লাগবে না ডিএসএলআর ক্যামেরা। স্মার্টফোনেই তোলা যাবে ভালো মানের ছবি। এমনই একটি ফোন আনছে সনি। এক্সপেরিয়া সিরিজের এই ফোনের মডেল এক্সজেড থ্রি। সম্প্রতি এই ফোনটির তথ্য ও ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়েছে।
ফাঁস হওয়া তথ্য মতে সনির নতুন ফোনে থাকছে ৪৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। যা কি না ডিএসএলআর ক্যামেরাকেও হার মানাবে।
মাইস্মার্টপ্রাইজ নামের একটি পোর্টাল বলছে, সনি এক্সপেরিয়া এক্সজেড থ্রি সিলভার কালারে বাজারে আসবে।
ফোনটিতে ডুয়েল রিয়ার ক্যামেরা সেটাপ থাকছে। এই ক্যামেরায় হাইব্রিড অটোফোকাস সেন্সর থাকবে। বিশেষ ফিচার হিসেবে এই ফোনের ক্যামেরায় রয়েছে ডুয়েল টোন এলইডি ফ্লাশ এবং এনএফসি অ্যান্টেনা।
ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর সম্বলিত নতুন সনির ফোনে ৩০৬০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার আওয়ারের ব্যাটারি সংযোজিত হবে। ফোনটি পরিচালনার জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮৪৫ চিপসেট, ৬ জিবি র‌্যাম এবং ১২৮ জিবি রম। এর ডিসপ্লে হবে ৫.৭ ইঞ্চির ফুল এইচডি। ডিসপ্লের অ্যাসপেক্ট রেশিও ১৮:৯।
এই মাসের শেষে কিংবা আগামী মাসের শুরুতে ফোনটি বাজারে আসার কথা রয়েছে। তবে এর দাম সম্পর্কে এখনো ধারণা পাওয়া যায়নি।
ড্রাগন ফলে প্রচুর ভিটামিন সি



 রূপকথা বা কল্পকাহিনির ড্রাগন নয়, এটা জলজ্যান্ত ফল। হ্যাঁ, ড্রাগন ফলের কথাই বলা হচ্ছে। এটি সুস্বাদু ও লোভনীয় ফল। এটি ভিনদেশি ফল হলেও এখন এ দেশেই মিলছে প্রচুর। জুলাই মাসের শেষ দিকে এটি বাজারে আসতে শুরু করে। এখনো বাজারে পাবেন ড্রাগন ফল। বিদেশি ফল হলেও সুমিষ্ট স্বাদ ও পুষ্টিগুণের জন্য বাংলাদেশেও এখন এই ফলের চাষ হচ্ছে।
ড্রাগন ফল রেড পিটায়া, স্ট্রবেরি পিয়ার, কনডেরেলা প্ল্যান্ট ইত্যাদি নামেও পরিচিত। ড্রাগন ফলের গাছ লতানো, মাংসল, খাঁজকাটা। লোহা, কাঠ বা সিমেন্টের খুঁটি বেয়ে দিব্যি বেড়ে উঠতে পারে। পাকা ফল না ধুয়ে পাঁচ দিন পর্যন্ত ফ্রিজে ভালো রাখা যায়। সচরাচর অন্তত চার রকমের ফল দেখা যায়—লাল বাকল, লাল শাঁস; হলুদ বাকল, সাদা শাঁস; লাল বাকল, সাদা শাঁস; লাল বাকল ও নীলচে লাল শাঁস। রঙের ভিন্নতা অনুযায়ী স্বাদের ক্ষেত্রেও তারতম্য লক্ষ করা যায়। শাঁসের ভেতর ছোট ছোট অজস্র কালো বীজ থাকে।
ড্রাগন ফলের গাছ চিরসবুজ ক্যাকটাস। ফুল লম্বাটে সাদা এবং অনেকটা নাইট কুইনের মতো দেখতে। ড্রাগন ফলের অনেক ভেষজ ও ঔষধি গুণ আছে। জেনে নিন কয়েকটি গুণের কথা:
কোলস্টেরল কমায়
এ ফল কোলস্টেরল কমিয়ে হৃদ্‌যন্ত্র ভালো রাখতে সাহায্য করে। যাঁরা ওজন কমাতে চান, তাঁদের জন্য এটি ভালো উপায়। এর বীজে আছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, যা সুস্থ থাকতে কাজে লাগে। ফলের খোসা খুব পাতলা। ফলে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’, খনিজ লবণ ও আঁশ থাকে। বহুমূত্র, রক্তচাপ ও শরীরের স্থূলতা কমায়। লাল রঙের ফল থেকে চমৎকার প্রাকৃতিক রং পাওয়া যায়। এই রং শরবত তৈরিতেও ব্যবহার্য। শুকনো ফলও ভক্ষ্য এবং তা কাঁচা ফলের মতোই উপকারী।
ফাইবার বেশি
ড্রাগন ফলে প্রচুর ফাইবার বা তন্তু থাকে। যুক্তরাজ্যের লিডস বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ফাইবারযুক্ত খাবার বেশি খেলে কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ বা করোনারি হার্ট ডিজিজের ঝুঁকি কমে। ড্রাগন ফল ডায়েটারি ফাইবারের ভালো উৎস। এটি রক্তচাপ কমাতে ও ওজন কমাতে কার্যকর। ড্রাগন ফলের আঁশ কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিকারক হিসেবে কাজ করে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
ড্রাগন ফলে প্রচুর ফাইটোনিয়ট্রিয়েন্ট থাকে, যা শরীরে প্রয়োজনীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট জোগাতে পারে। শরীরে ক্ষতিকর ফ্রি র‍্যাডিকেলসের বিরুদ্ধে লড়তে এটি দারুণ কার্যকর। তাই ক্যানসার বা ত্বকের ক্ষতি ঠেকাতে ড্রাগন ফল খেতে পারেন।
পটাশিয়ামের উৎস
ড্রাগন ফলে প্রচুর প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদান থাকে। বিশেষ করে হাড়ের জন্য দরকারি পটাশিয়াম আর ক্যালসিয়ামের দারুণ উৎস এটি। শরীরের স্নায়ুতন্ত্র ঠিক রাখতেও এর ভূমিকা রয়েছে। জাপানের সিগা ইউনিভার্সিটি অব মেডিকেল সায়েন্সেসের গবেষণা অনুযায়ী, ডায়াবেটিস রোগীদের পটাশিয়ামসমৃদ্ধ খাবার হার্ট ও কিডনি ভালো রাখতে সাহায্য করে।
ভিটামিন সি
ড্রাগন ফল ভিটামিন সির দারুণ উৎস। এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। ড্রাগন ফল আয়রনের ভালো উৎস। এটি দাঁত মজবুত করে এবং ত্বক সতেজ রাখে। প্রচুর ভিটামিন ও খনিজ লবণযুক্ত এই ফল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী। এ ছাড়া অ্যাজমা-ঠান্ডা-কাশি প্রতিরোধ করে, মানসিক অবসাদ দূর করে এবং ত্বক সুন্দর রাখতে সাহায্য করে। তথ্যসূত্র: এনডিটিভি।





জাপান পড়ালেখা বা স্টুডেন্ট ভিসা যাওয়ার জন্য উপযোগী তথ্য।


উচ্চশিক্ষার জন্য অনেকেই ভিনদেশে পাড়ি জমাতে চান। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা এক্ষেত্রে জাপানকে বেছে নিতে পারেন। এশিয়ার এই দেশটিতে আমাদের দেশের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে পড়াশোনার অনেক সুযোগ।


অনেকেই এডুকেশন ভিসা নিয়ে জাপান যচ্ছেন। আপনি যদি এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন তবে ব্যাচেলর্স ডিগ্রিতে এবং ব্যাচেলর্স ডিগ্রিতে উত্তীর্ণ হলে মাস্টার্সে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারেন। এসোসিয়েটেড ডিগ্রি, ব্যাচেলর্স ডিগ্রি, মাস্টার্স ডিগ্রি ও ডক্টরেট প্রোগ্রামে পড়াশোনা ও গবেষণার জন্য আপনি জাপানে যেতে পারেন।


জাপানে স্টুডেন্টরা পড়ালেখার পাশাপাশি বৈধ ভাবে কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারে। আবার জাপানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান উচ্চ শিক্ষার জন্য প্রচুর বৃত্তি দিয়ে থাকে। গ্রাজুয়েট পর্যায়ে পড়ালেখার জন্য সরকারী বেসরকারী সব বিশ্ববিদ্যালয়েই আর্থিক সহায়তা পাওয়ার ব্যাবস্থা করা যায়। এশিয়ান ইয়ুথ ফেলোশিপ, হিউম্যান রিসোর্সেস স্কলারশিপ ছাড়াও বিভিন্ন বেসরকারী প্রতিষ্ঠান ও স্কলারশিপ ফাউন্ডেশন বিদেশী ছাত্রদের বৃত্তি দিয়ে থাকে। জাপান সরকারের ওয়েবসাইট থেকে আপনি বৃত্তির তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন।


ভিসার প্রকৃয়া খুব জটিল কিছু নয়। তবে কলেজ/ ইউনিভার্সিটি/এডুকেশন ইনিস্টিটিউট খেকে এলিজিবিলিটি সার্টিফিকেট সংগ্রহ করতে হবে/ ভর্তি হতে হবে। ভিসার জন্য অথবা জাপানে পড়াশোনা করতে হলে টোফেল/IELTS না হলেও চলে, কিন্তু জাপানি ভাষা জানা থাকলে অনেক সুবিধা হয়। ভিসার জন্য আরো যেটা খুব গুরুত্বপূর্ণ, তা হল অবশ্যই স্পন্সর লাগবে। সুবিধা হল যে কেউ স্পন্সর হতে পারে (মানে, ব্লাড রিলেশন না থাকলেও হবে)। ব্যাংকে স্পন্সরের কমপক্ষে ১৩ লাখ টাকা ক্যাশ দেখাতে হয়, ৬ মাসের ব্যাংক সার্টিফিকেট লাগে।


সবচেয়ে সহজ রাস্তা হল জাপানের কোন লেংগুয়েজ ইনিস্টিটিউট থেকে এলিজিবিলিটি সার্টিফিকেট সংগ্রহ করা। এলিজিবিলিটি সার্টিফিকেট পেলে সেই লেংগুয়েজ ইনিস্টিটিউটে ভর্তি হয়ে ভিসার জন্য এ্যাপ্লাই করুন। ভিসা নিয়ে জাপান চলে যান। লেংগুয়েজ কোর্স করে নিন। তারপর আপনার কাংখিত সাবজেক্টে ভর্তি হয়ে যান। এতে শুরুতে ভিসা পেতেও সুবিধা হল, জাপান যাওয়ার আগে ভাষা শেখার টেনশনটাও থাকল না।


বাংলাদেশে বেশ কিছু কনসাল্টেন্ট/সর্ভিস সেন্টার আছে যারা এ ব্যপারে খুব কম খরচে সার্ভিস দিচ্ছে। তবে তাদের সাথে কথা বলার সময় অবশ্যই জেনে নিবেন যে তাদেরকে কোন জাপান লেংগুয়েজ ইনিস্টিটিউট অথরাইজেশন দিয়েছে কিনা। জাপানের কোন লেংগুয়েজ ইনিস্টিটিউটের অথরাইজেশন না থাকলে প্রতারিত হবার সম্ভাবনা আছে।


লেংগুয়েজ কোর্স কমপ্লিট করে আপনি জাপানে যেসব বিষয়ে ব্যাচেলর্স ও মাস্টার্স ডিগ্রির জন্য অ্যডমিসন নিতে পারবেন :


হিউম্যান স্ট্যাডিজ, লিঙ্গুইস্টিক স্টাডিজ, হিস্টোরিকেল স্টাডিজ, হিউম্যান সায়েন্স, এডুকেশনাল সায়েন্স, ল এন্ড সোসাইটি, পাবলিক ল এন্ড পলিসি, ইকনোমিক্স, ম্যানেজমেন্ট, একাউন্ট্যান্সি, ফিজিক্স, এস্ট্রোনমি, জিওফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, আর্থ সায়েন্স, মেডিক্যাল সায়েন্স, ডিজেবিলিটি সায়েন্স, ডেন্টিস্ট্রি, ফার্মাসিউটিক্যাল কেমিস্ট্রি, বায়োফার্মাসিউটিক্যাল সায়েন্স, লাইফ সায়েন্স, মেকানিক্যাল সিস্টেমস এন্ড ডিজাইন, ন্যানোম্যাকানিক্স, এ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং, কোয়ান্টাম সায়েন্স এন্ড এনার্জি ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং, এপ্লাইড ফিজিক্স, এপ্লাইড কেমিস্ট্রি, কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, বায়োসলিকিউলার ইঞ্জিনিয়ারিং, মেটেরিয়াল সায়েন্স, মেটেরিয়ালস প্রসেসিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, আর্কিটেকচার এন্ড বিল্ডিং সায়েন্স, ম্যানেজমেন্ট অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি, বায়োইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড রোবটিক্স, বায়োলজিক্যাল রিসোর্সেস সায়েন্স, বায়োসায়েন্স এন্ড বায়োটেকনোলজি, এরিয়া স্টাডিজ, ইন্টারকালচারাল রিলেশন্স, কম্পিউটার এন্ড ম্যাথমেটিকেল সায়েন্স, সিস্টেম ইনফরমেশন সায়েন্স ও এডুকেশনাল ইনফরমেটিক্সসহ ইত্যাদি ।জাপানের ভিসা পাওয়ার জন্য সময় অনুযায়ী অফিস থেকে ভিসা আবেদন ফর্ম সংগ্রহ করতে হয়। আবেদন ফর্মটি ওয়েব সাইট থেকেও ডাউনলোড করা যায়। ভিসা ফর্মটি ডাউনলোড করতে নিচে দেখুন।
ভিসা আবেদনের নিয়ম
ভিসা আবেদনকারীকে আবেদন ফর্মটি যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে এবং ২ কপি ২”/২” ছবি ব্যবহার করতে হবে। ছবি অবশ্যই ৬ (ছয়) মাসের মধ্য তোলা হতে হবে।প্রত্যেক কর্ম দিবসে সকাল ৯.৩০ টা থেকে বেলা ১১.৩০ টার মধ্যে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।আবেদনপত্রের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত না করলে বা ভিসা আবেদন বাতিল হওয়ার ৬ মাস অতিক্রম না করতেই পূনরায় ভিসার জন্য আবেদন করলে, ভিসা প্রদান করা হয় না।আবেদনপত্র জমা দিলে আবেদনকারীকে অফিস থেকে আবেদনপত্র জমার রশিদ প্রদান করা হয়।ইন্টারভিউ আবেদনপত্র জমার পর ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকা হয়।ইন্টারভিউ শেষে পাসপোর্ট কিভাবে সংগ্রহ করা যাবে তা জানানো হয়।আবেদনপত্র জমার রশিদে পাসপোর্ট সংগ্রহের তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।
পাসপোর্ট প্রদানের নিয়ম
অফিস কর্তৃক ঘোষিত সময়ে পাসপোর্টসহ জমাকৃত সকল কাগজপত্র আবেদনকারীকে ফেরত দেওয়া হয়।
পাসপোর্ট ফেরত পেতে আবেদনপত্র জমার রশিদ দেখাতে হয়।
আবেদনকারীর অনুমোদিত ব্যক্তি পাসপোর্ট তুলতে চাইলে আবেদনপত্র জমার রশিদ এবং আবেদনকারীর সহি-স্বাক্ষর সম্বলিত পত্র সাথে আনতে হবে।
মাল্টিপল ভিসা
৯০ দিনের জন্য জাপান সফর করতে মাল্টিপল ভিসা প্রদান করা হয়। মাল্টিপল ভিসার মেয়াদ থাকে ১ বছর। মাল্টিপল ভিসা পেতে আবেদনকারীকে প্রুফ লেটার এবং প্রুফ লেটারের সাথে রেফারেন্স সংক্রান্ত কাগজপত্র দাখিল করতে হয়। দেশের বাইরে অবস্থানকারী বাংলাদেশী নাগরিক যারা বাংলাদেশে অবস্থান করেন না, তাদের ভিসা আবেদন গ্রহন করা হয় না। এমনকি বিদেশী নাগরিক যারা বাংলাদেশী নাগরিক নন এবং যারা বাংলাদেশের বাইরে অবস্থান করেন তাদের ভিসা আবেদনপত্র গ্রহণ করা হয় না।
বিজনেস ভিসার জন্য প্রয়োজন
জাপানে যাওয়া আসার এয়ার লাইন বুকিং স্লিপ
আবেদনকারীর নিয়োগকারীর সনদ
জাপান সরকার কর্তৃক প্রদত্ত আমন্ত্রণপত্র
জাপান ভ্রমণ সংক্রান্ত এলসি
ভ্রমন সংশ্লিষ্ট মালপত্র বহনের তালিকা
অর্থনৈতিক সামর্থ্যের প্রমানপত্র
আবেদনকারী নিজে বিজনেস ভিসায় জাপান ভ্রমণ করতে চাইলে আবেদনকারীর বার্ষিক আয়ের বিবরনী
ব্যাংক স্টেটমেন্ট
আবেদনকারীর ভ্রমণ খরচ যদি জাপানের কোন কোম্পানী বহন করে তাহলে গ্যারান্টি লেটার
জাপানী কোম্পানীর রেজিষ্ট্রেশন
জাপানী কোম্পানী থেকে প্রাপ্ত নিয়োগপত্র
ব্যবসায়িক কার্যক্রমের প্রমানপত্র।
স্টুডেন্ট ভিসা জন্য প্রয়োজন
আবেদনপত্র
বৈধ পাসপোর্ট
পুরাতন পাসপোর্ট (যদি থাকে)
২ কপি ছবি (২/২)
এলিজিবিলিটি সার্টিফিকেট (সরকারী বৃত্তিপ্রাপ্তদের প্রয়োজন নেই)
জীবন বৃত্তান্ত
জাপানী ইনষ্টিটিউট কর্তৃক প্রদত্ত একসেপটেন্স লেটার (যদি থাকে)
অর্থনৈতিক সামর্থ্যের প্রমাণপত্র
একাডেমিক সার্টিফিকেটের মূল কপি এবং ফটো রেজিষ্ট্রেশন সার্ভিস (যদি থাকে)
পেমেন্ট রিসিভ রিসিপ্ট এবং রেমিটেন্স রিসিপ্ট ফর টিউশন (যদি থাকে)
ভ্রমণ ভিসার জন্য প্রয়োজন
আবেদনপত্র
বৈধ পাসপোর্ট
পুরাতন পাসপোর্ট (যদি থাকে)
২ কপি ছবি (২/২)
যাওয়া আসার এয়ার লাইন বুকিং স্লিপ
আমন্ত্রণপত্র (যদি গ্যারান্টর থাকে)
গ্যারান্টরের সাথে সম্পর্কের কাগজপত্র (যদি গ্যারান্টর থাকে)
অর্থনৈতিক সামর্থ্যের প্রমাণপত্র (# যদি ভ্রমণের খরচ ভ্রমণকারী নিজে বহন করে # ইনকাম ট্যাক্স সার্টিফিকেট (যদি থাকে) # ব্যাংক স্টেটমেন্ট)
জাপানী গ্যারান্টর থাকলে গ্যারান্টি লেটার
ইনকাম ট্যাক্স সার্টিফিকেট # ব্যাংক স্টেটমেন্ট(যেকোন একটি)
সিটিজেন রেজিষ্ট্রেশন অথবা সার্টিফিকেট এবং পাসপোর্ট কপি।
বিশেষ দ্রষ্টব্য
ভিসা আবেদনের জন্য কোন রকম ফি প্রদান করতে হয় না।
ইমেইল বা ফ্যাক্সের মাধ্যমে কোন কাগজপত্র গ্রহণ করা হয় না।
ভিসা সার্ভিসের সময়সূচী
Visa Related Service Hours
1
Distribution of Visa Application Form
09:00am to 05:00pm
Sunday to Thursday
5 days a week
2
Submission of Visa Application Form
09:30am to 11:30am
Sunday to Thursday
5 days a week
3
Interview Time
9:30am to 11:30am
Usually same day after the submission of documents
—–
4
Passport Return Time
2:30pm to 3:30pm
Usually seven working days after interview
—–
বিবিধ
ভিসা সংক্রান্ত বিষয় জানার জন্য ওয়েব সাইডে ক্লিক করুণ http://www.bd-japan.jp
জাপানী ভাষা ও সাংস্কৃতি জানার জন্য ওয়েব সাইডে ক্লিক করুণ http://www.bd-japan.jp
উচ্চশিক্ষা সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয় জানার জন্য ওয়েব সাইডে ক্লিক করুণ http://www.bd-japan.jp

আররাফ আনান/নতুন পৃথিবী নিউজ ডেস্ক

পেট থেকে গ্যাস দূর করার সহজ কয়েকটি উপায় জেনে নিন তেলাক্ত জিনিস সবাই পছন্দ করি,সবারই পছন্দ একটু ভাজাপোড়া অথবা দাওয়াত , পার্টিতে মস...